নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক এমপি ও মহানগর বিএনপি সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট আবুল কালাম বলেছেন, জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে আশা নেতৃত্বে সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে অংশ গ্রহণ করেছেন এজন্য আপনাদের ধন্যবাদ। কি কারনে ৭ নভেম্বর হয়েছিলো, সেই প্রেক্ষাপট থেকে আজকে আমরা মুক্তি চাই কিনা। সেদিন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করার জন্য তিনি পেয়েছিলেন স্বাধীনতার মহান ঘোষক। তিনি একমাত্র নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। যার কারণে তাকে ১৯৮১ সালের ৩০ মে তাকে শাহাদাৎ বরণ করতে হয়েছিলো। সামনে যে নির্বাচন আসতাছে আপনাদের একটু ধৈর্য্য ধরতে হবে। নির্বাচন এলেই মৌসুমী প্রার্থীদের দেখা মিলে। ধৈর্য্যের ফল মিষ্ট হয়। আমরা পরবর্তীতে অবস্থান নিয়ে এগিয়ে যাবো।
৭ নভেম্বর বিকাল ৪ টায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে পথসভায় তিনি এসব বক্তব্য প্রদান করেন।
এ সময় নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক আবুল কাউসার আশা নেতৃত্বে বিশাল র্যালিটি বন্দরের খেয়াঘাট পার হয়ে ২নং রেলগেইট হয়ে নারায়গঞ্জ প্রেসক্লাব সড়ক প্রদক্ষীণ করে চাষাড়া বিজয় স্বরনী স্তম্ভে গিয়ে সমাপ্ত হয়।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি আহবায়ক কমিটির সদস্য আওলাদ হোসেন, আমিনুর ইসলাম মিঠু,সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকার,সুলতান আহমেদ ভূইয়াসহ বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবদল, শ্রমিক দল সহ অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দরা।
এ সময় নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক আবুল কাউসার আশা বলেছেন, এখানে যারা বিএনপি যুবদল ছাত্রদল স্বেচ্ছাসেবক দল শ্রমিক দল সহ অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ যুগের পর যুগ জালাল হাজী পরিবারের জাতীয়তাবাদী আদর্শে পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ রয়েছেন তারা সবাই ধৈর্য্য ধরেন। ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস, শহীদ জিয়া কারামুক্তি পর নেতৃত্বহীন দেশে তখন তিনি দেশ গড়ার দায়িত্ব নিয়েছিলেন। তার ধারাবাহিকতায় গণতন্ত্র চর্চা পালন করছি। সবাই ধৈর্য্য ধরুন, সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকুন, ইনশাআল্লাহ। দেয়া মালিক আল্লাহ। গণস্রোত যেখানে আমরা সবাই থাকবো সেখানে। আমরা সবাই সাবেক এমপি আবুল কালামের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আছি, আগামীতেও থাকবো। নারায়ণগঞ্জবাসীকে একটা মেসেজ দিতে চাই, ক্ষমতা না জনতা, দালালী না রাজপথ।




