নারায়ণগঞ্জ ফার্স্ট নিউজ:
আগামী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আবারও প্রতিদ্বন্দ্বীতা করতে চান এডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার। আর এ কারনেই সিটি করপোরেশনের ট্যাক্স ইস্যুতে তিনি মাঠে নামিয়েছেন তার অনুসারী একজন আইনজীবীকে এবং তার অনুসারীদেরকে। ওই আইনজীবী বন্দরে তার সাথে তৈমুর আলম খন্দকার আর আতাউর রহমান মুকুলের অনুসারী আরো ৩০/৩৫ জনকে সঙ্গে নিয়ে মেয়রের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেন। নারায়ণগঞ্জের রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের মতে দেশের যেকোনো নাগরিক যেকোনো দাবিতে প্রতিবাদ করার অধিকার রয়েছে। তারা মানববন্ধন করতেই পারেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো একটি সিটি করপোরেশন পরিচালিত হয় স্থানীয় সরকারের নিয়ন্ত্রনে। বিশেষ করে হোল্ডিং ট্যাক্সের বিষয়টি সব সিটি করপোরেশনেই নির্ধারন করে দেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয়। তাই নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনেও যে পরিমান ট্যাক্স বাড়ানো হয়েছে সেটাও স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয়ের নির্দেশনায় করা হয়েছে। তবে এই ক্ষেত্রে মেয়রের কিছু সংরক্ষিত ক্ষমতা রয়েছে। আর সেই ক্ষমতা মেয়র আইভী প্রয়োগও করেছেন। এর আগে মাসিক সভায় তিনি সরকারের নির্ধারিত ট্যাক্সের চেয়ে বিশ ভাগ ট্যাক্স কমিয়ে দিয়েছেন। অথচ এটা জানার পরেও জনগনের সামনে মেয়রকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য তারা বন্দরে মানববন্ধন করেন। জানা গেছে আগামী সিটি নির্বাচন পর্যন্ত তৈমুর সমর্থকরা এভাবেই মেয়রের বিরুদ্ধে নানা ইস্যুতে মাঠে থাকার চেষ্ঠা করবেন। আর এতে এই শহরের আইভী বিরোধেী প্রভাবশালী মহলেরও ইন্দন রয়েছে বলে জানিয়েছে সূত্র।
সূত্রটি আরো জানায় প্রভাবশালী মহলটি মনে করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনটি হবে একতরফা। এবারের এই নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেবে না। তাই নারায়ণগঞ্জে যারা এমপি রয়েছেন তারাই এমপি থাকবেন। তাই এারও নির্বাচন নিয়ে তাদের মাথা ব্যাথা অনেকটাই কমে গেছে। তাই তারা নতুন করে আইভীকে নারায়ণগঞ্জ শহর থেকে হঠনোর স্বিদ্ধান্ত নিয়ে থাকতে পারেন। আর তাদের ইশারায়ই নতুন করে মেয়রের বিরুদ্ধে সক্রিয় হতে পারেন তৈমুর।
এদিকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর মাত্র তিন মাস বাকী। আর দেড় মাস পরেই হবে তফশিল ঘোষনা। কিন্তু তৈমুর আলম খন্দকার এখন আর বিএনপির রাজনীতিতে না থাকায় তাকে আর আন্দোলন করতে হচ্ছে না। এছাড়া এবারের নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিলেও তৈমুর বিএনপির মনোনয়ন চাইতে পারবেন না। তবে তিনি ইচ্ছে করলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন। তবে তিনি এমন কিছু করবেন না বলেই জানা গেছে। কিন্তু আগামী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে তিনি অংশ নিতে চান বলে তার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলি জানিয়েছে। কারন বিগত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে তিনি বড় ব্যাবধানে হারলেও তার প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা একেবারে কম ছিলো না। মূলত এ কারনেই প্রভাবশালীদের ইন্দনে ট্যাক্স ইস্যুতে তিনি তার অনুসারীদের মাঠে নামিয়েছেন বলে অনেকে মনে করেন।
তবে নারায়য়ণগঞ্জের সাধারন মানুষের অনেকেই মনে করেন এই সময়ে ট্যাক্স ইস্যু বড় কোনো ইস্যু নয়। কারন হোল্ডিং ট্যাক্স দিতে হয় কেবল মাত্র বাড়িওয়ালাদেরকে। ভাড়াটিয়াদেরকে দিতে হয় না। কিন্তু বর্তমানে দ্রব্যমূল্য সহ গ্যাস বিদ্যুতের বিল মেটাতে হিমসিম খাচ্ছে দেশের সব মানুষ। তাই এসব ইস্যু নিয়ে মাঠে না নেমে কেবল মাত্র হোল্ডিং ট্যাক্স ইস্যুতে মাঠে নামলে খুব একটা লাভ হবে বলে কেউ মনে করেন না। তাই এই ইস্যুতে মেয়র আইভীকে বেকায়দায় ফেলানো খেুব একট সহজ হবে না বলেই মনে করেন নারায়ণগঞ্জের সর্ব স্থরের সাধান মানুষ।
ছবি নং-০০২
রাজনীতির নামে হঠকারিতা বা স্ট্যান্ডবাজিই আজাদের পুজি
মুই কি হনুরে ভাব নিয়ে থাকলেও বাস্তবে না.গঞ্জের সাধারন মানুষ তাকে চিনেই না
যুগের চিন্তা রিপোর্ট :
নারায়ণগঞ্জ জেলার রাজনীতিতে জনপ্রিয়তার নিরিখে নজরুল ইসলাম আজাদ একটি বিগ জিরো হিসাবেই পরিচিত। নারায়ণগঞ্জ জেলার শতকরা নিরানব্বই শতাংশ মানুষ তাকে চিনেন না। আর নারায়ণগঞ্জ শহরেতো কেবল মাত্র বিএনপির নেতারা ছাড়া সাধারন মানুষ তার নামও শোনেননি বলে জানিয়েছেন। তাই এই জেলার জনগনের মাঝে তার কোনো গ্রহনযোগ্যতাই নেই বললেই চলে। বিএনপির সামান্য কিছু লোক তার পেছনে যাচ্ছে এই কারনে যে তিনি জিয়া পরিবারের ঘনিষ্ঠ। এটাই তার এক মাত্র যোগ্যতা বলে মনে করেন তাকে যারা চিনেন তারা । এছাড়া তার আর কোনো রাজনৈতিক যোগ্যতাই নেই। এইযে সারা দেশে বিএনপির নেতাকর্মীরা বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে ব্যাপক আন্দোলন করে চলেছেন তাতে নারায়ণগঞ্জ জেলায় তার কোনো অবধানই নেই। নজরুল ইসলাম আজাদের কোনো কর্মী সমর্থক নেই বলেই তিনি এখন জেলা ও মহানগর বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের উপর ভর করেছেন। কিছু নেতাও তাকে জিয়া পরিবারের ঘনিষ্ঠ লোক হওয়ার সুবাধে বিরাট কিছু মনে করছেন। বিশেষ করে এই জেলায় যারা অপরাজনীতি করেন, যারা সন্ত্রাসের সাথে এবং মাদকের সাথে জরিত কেবল তারাই এখন তার শিষ্য। কিন্তু বিএনপির সাধারন নেতাকর্মীরা এবং গোটা নারায়ণগঞ্জ জেলার সাধারন মানুষের মাঝে তার কোনো গ্রহনযোগ্যতাই নেই। তার পরেও তিনি মুই কি হনুরে ভাব নিয়ে চলাফেরা করেন।
এদিকে গতকাল নারায়ণগঞ্জ শহরের বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষের সাথে কথা বলে তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয় তারা বিএনপি নেতা আজাদকে চিনেন কিনা? প্রায় সবাই একটাই উত্তর দেনযে এই নামের কোনো বিএনপি নেতাকেই তারা চিনেন না বা তার নামও তারা কখনো শোনেননি। তবে সবাই এক বাক্যে বলেন তারা বিএনপি নেতা হিসাবে যাদেরকে চিনেন তাদের মাঝে রয়েছেন মুহম্মদ গিয়াস উদ্দিন, এডভোকেট আবুল কালাম, এডভোকেট সাখাওয়াৎ হোসেন খান, এডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার, আতাউর রহমান আঙ্গুর, কাজী মনির, দীপু ভুইয়া, আজহারুল ইসলাম মান্নান প্রমুখ। নজরুল ইসলাম আজাদ নামে কাউকে তারা চিনেন না বলেই জানান। এই হলো নারায়ণগঞ্জ জেলার এই মুহুর্তে কথিত দাপুটে রাজনীতিবিদ নজরুল ইসলাম আজাদের অবস্থান।
অপরদিকে সাধারন মানুষ তাকে না চিনলেও বিএনপির নেতাকর্মীরা অনেকেই তাকে চিনেন। তারা মনে করেন আজাদ একজন হঠকারী ব্যাক্তি। তিনি ভাব নিয়ে থাকেন এবং রাজনীতিরি নামে স্ট্যান্ডবাজী করেন। তাদের মতে দেশে আওয়ামী লীগ যে সন্ত্রাসের রাজনীতি কায়েম করেছে বিএনপি ক্ষমতায় এলে সেটাই করতে চান আজাদ। তার মানে তিনি হতে চান গডফাদার বা মাফিয়া ডন। কিন্তু তিনি এটা বুঝেন না যে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এক নয়। বিএনপি কখনোই সন্ত্রাসের রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেয় না এবং আগামী দিনেতো আরো দেবে না। দেশে যদি কোনো পরিবর্তন হয় তাহলে সন্ত্রাস দূর্ণীতির বিরুদ্ধে গণমানুষের অধিকারের পক্ষেই হবে। তাই আজাদের মাফিয়া ডন বা গডফাদার হবার খায়েশ কোনো দিনই পূরন হবে না। তাই তিনি নিজে যতোই নিজেকে বিরাট কিছু মনে করেন না কেনো জনগনের বিপক্ষে অবস্থান নিলে আর সন্ত্রাস নির্ভর রাজনীতি করতে চাইলে আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হতে সময় লাগবে না বলেই মনে করেন বিএনপির অধিকাংশ নেতাকর্মী। ##
ছবি নং-০০৩
বক্তাবলীর মাদক ব্যবসায়ী বাবু হত্যাকান্ডে ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা
# আসামীদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে : ওসি নূরে আজম
যুগের চিন্তা রিপোর্ট :
ফতুল্লা থানার বক্তাবলী ইউনিয়নের হত্যা মামলার আসামী এবং চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী বাবু ৩ে০) হত্যাকান্ডের ঘটনায় নিহতের বড় বোন মৌসুমী বাদী হয়ে আব্দুর রহমান হালিম, আরিফ, আশাদউল্লাহ, রাকিব, আলাল সহ ১৬ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা দায়ের করেছে। গতকাল এই মামলার কথা ফতুল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা স্বীকার করেছেন।
প্রসঙ্গত বক্তাবলীতে দুই গ্রুপের মারামারির ঘটনায় চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও হত্যা মামলার আসামী হৃদয় হোসেন বাবু নিহতের ঘটনায় বিচার-শালিসে উপস্থিত গণ্যমান্য ব্যক্তিদের মামলার আসামী করার হুমকি দিয়েছেন রাসেল মেম্বারের। যদিও মামলায় যে ১৬ জনকে আসামী করা হয়েছে তাদের মাঝে ঘটনার দিন শালিসে উপস্থিত কোনো গন্যমান্য ব্যাক্তির নাম আছে কিনা সেটা জানা যায়নি।
এদিকে বক্তাবলীর কানাইনগর এবং রামনগর গ্রামের কয়েকজন বিশিষ্ট মুরুব্বী তথা গন্যমান্য ব্যাক্তি জানিয়েছেন, রামনগর গ্রামের আবদুল মতিনের ছেলে বাবু ও তার বাহিনীকে দীর্ঘদিন ধরে শেল্টার দিয়ে আসছে বক্তাবলী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের মেম্বার মো. রাসেল। তার শেল্টারে থাকায় দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠেছিলো বাবু বাহিনী। এরই ধারাবাহিকতায় তারা আলী হোসেন নামে এক ব্যবসায়ীর কাছে জমি চাঁদা দাবী করে আসছিলো। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে গত ২৪ আগস্ট বাবু এবং তার সহযোগীরা আলী হোসেনের উপর হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালায় এবং তাকে রক্তাক্ত জখম করে। এ ঘটনায় আলী হোসেন ফতুল্লা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। পরের দিন ২৫ আগস্ট অভিযোগটি তদন্ত করতে যান ফতুল্লা থানার এসআই বাদল। তখন স্থানীয় ৬নং ওয়ার্ডের মেম্বার রাসেল এসআই বাদলকে বলেন, বিষয়টি তিনি স্থানীয় বিচার শালিসের মাধ্যমে মিমাংসা করে দেবেন। পরে ২ সেপ্টেম্বর রাসেল মেম্বার সকাল ১১টায় বিচার শালিসের আয়োজন করেন। কানাইনগর বেকারী মোড় এলাকায় এই শালিস বসে।
শালিসে গন্যমান্য ব্যক্তিদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন ওই গ্রামের পঞ্চায়েত প্রধান আমান উল্লাহ মাদবর, নাজির হোসেন মাদবর, মুল্লুকচান মাদবর, মুক্তিযোদ্ধা গিয়াস উদ্দিন, কামাল হোসেন মাদবর, খোলশেদ আলম মাদবর প্রমুখ। কিন্তু বিচার চলাকালে এক পর্যায়ের দুই গ্রুপের মাঝে সংঘর্ষ বেধে যায়। এ বিষয়ে উপস্থিত কয়েকজন মাদবর জানান, রাসেল মেম্বারের বাড়িতে আগে থেকে রাখা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে এসে বাবু গ্রুপ প্রথমে হামলা চালায়। এক পর্য়ায়ে দুই গ্রুপের মাঝে ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হলে উভয় পক্ষের ১০/১২ জন আহত হয়। আহতদের নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়। এরই মাঝে গুরুতর আহত বাবু গত রবিবার সকালে মারা যায়। আহতদের মাঝে রয়েছেন আবদুল হালিম, রাকিব হোসেন, আলী হোসেন, আলাল হোসেন, সালাউদ্দিন, আলাউদ্দিন, দাদন গাজী, মহিউদ্দিন, শরীফ সহ ১০/১২ জন।
কানাইনগর ও রামনগর গ্রামবাসী জানিয়েছে, হৃদয় হোসেন বাবুর মাদক ব্যবসার সহযোগীদের মাঝে রয়েছে সালাউদ্দিন, আলাউদ্দিন, মহিউদ্দিন ও দাদন। এরা ওই এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। নিহত বাবু বক্তাবলীর দেলোয়ার হত্যা মামলার আসামী। এই হত্যা মামলায় গ্রেফতার হয়ে সে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছিলো। পরে বেশ কিছুদিন জেল খাটার পর জামিনে বেরিয়ে এসে আবারও মাদক ব্যবসা এবং সন্ত্রাস চাঁদাবাজীতে মেতে উঠেছিলো।
গ্রামবাসী জানিয়েছে, গত ২৪ আগস্ট আলী হোসেনের উপর হামলার পর পুলিশ তদন্ত করতে গেলে রাসেল মেম্বার যদি দায়িত্ব না নিয়ে বিষয়টি থানা পুলিশের উপর ছেড়ে দিতো তাহলে হয়তো এই হত্যাকান্ডটি ঘটতো না। এছাড়া এ ব্যাপারে ফতুল্লা থানার এসআই বাদলেরও গাফিলতি রয়েছে। তিনি যদি ওই দিন রাসেল মেম্বারের উপর বিচারের ভার ছেড়ে না দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করতেন তাহলে হয়তো পরিস্থিতি ভিন্ন হতো। ঘটতোনা এই হত্যাকান্ড।
মারামারির বিচার-শালিসের দিন পুনরায় মারামারির ঘটনায় রাসেল মেম্বারকে দোষারোপ করায় বিচারে উপস্থিত গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও স্থানীয়দেরকে হত্যা মামলায় জড়ানোর হুমকির অভিযোগ উঠেছে রাসেল মেম্বারের বিরুদ্ধে। ঐদিন বিচারে উপস্থিত অনেকেই জানান, মূলত রাসেল মেম্বারের সহযোগীতায়ই বাবু গ্রুপ সেদিন আগে থেকে রাখা অস্ত্র নিয়ে হামলা চালানোর সুযোগ পায়। আমরা রাসেলকে দায়ী করলে, সে নিজের দোষ ঢাকতে এখন আমাদেরকে এ মামলায় আসামী করার হুমকি দিচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে বক্তাবলী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের মেম্বার রাসেলের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
এ বিষয়ে ফতুল্লা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নুরে আযম মিয়া জানান, বক্তাবলীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় একপক্ষের বাবু নামের একজন মারা গেছে আরো কয়েকজন আহত হয়েছে। বাবুকে হত্যা এবং অন্যদের আহত করার ঘটনায় নিহতের বড় বোন মৌসুমী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।