আবারো নতুন করে এডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খানের বিরুদ্ধে শুরু হয়েছে ষড়যন্ত্র। এবার সাবেক বিএনপি নেতা আবদুল মজিদ কমিশনার অযথাই তাকে আক্রমন করে পত্রিকায় একটি বিবৃতি পাঠিয়েছেন বলে জানা গেছে।
বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মতে মজিদ কমিশনারের বিবৃতিটি পড়লেই বুঝা যায় তিনি কারো নির্দেশনায় এ কাজ করেছেন। অন্যথায় এ সময়ে এসে তার এসব কথা বলার কথা নয়। তিনি এডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খানের বিরুদ্ধে অপ্রমানিত মিথ্যাচার করেছেন।
বিএনপির নেতা কর্মীরা মনে করেন, ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী লীগ সরকারের বিগত ষোল বছর সাখাওয়াত হোসেন দলের জন্য যে ভূমিকা রেখেছেন অন্য কেউ তার মতো এমন সাহসী ভূমিকা রাখেন নাই। ফলে তিনি এই জেলায় বিএনপির অভিসংবাধিত একজন নেতা।
বিএনপির নেতাকর্মীরা আরো বলেন, বিগত ষোল বছর এই মজিদ কমিশনার কোথায় ছিলেন আমাদের সেটা জানা নেই। যতো দূর জানি তিনি ওসমান পরিবারের ভয়ে চুপ করে বাড়িতে বসেছিলেন। আর এখন দলের সুসময়ে তিনি এই জেলার সবচেয়ে ত্যাগী নেতার বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছেন। অথচ এই সাখাওয়াত হোসেন খান সারা জেলার বিএনপি নেতাকর্মীদের পাশে ছিলেন অতন্দ্র প্রহরির মতো। তখন বিএনপি নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে যতো মামলা হয়েছে তার আশি শতাংশ মামলাই তিনি মোকাবেলা করেছেন। অনেকের মামলাই তিনি বিনা পয়সায় লড়েছেন। এছাড়া ষোল বছর বিএনপির ডাকা প্রতিটি কর্মসূচিতেই তিনি মাঠে ছিলেন। তাকেও মামলা থেকে রেহাই দেয়া হয়নি। বেশ কয়েকবার গ্রেফতার হয়ে কারা বরন করেছেন। কিন্তু কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েই তিনি আবারও রাজপথে ঝাপিয়ে পরেছেন। কিন্ত এই মুহুর্তে যখন আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে কারা পাবেন বিএনপির মনোনয়ন এটা নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষন চলছে তখন এডভোকেট সাখাওয়াতের মনোনয়ন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলে মনে করেন বিএনপির নেতাকর্মী সমর্থকরা।




